Saturday, January 13, 2018

ফেসবুকের নিউজ ফিডে আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন

ফেসবুকের নিউজ ফিডে আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন


সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকের নিউজ ফিডে আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। আগামী সপ্তাহ থেকেই এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর রয়টার্স।
মার্ক জুকারবার্গ ফেসবুক পোস্টে জানান, এ পরিবর্তনের ফলে নিউজ ফিডে বিজ্ঞাপন, পণ্য ও সংবাদমাধ্যমের পোস্ট কম দেখা যাবে। বিজ্ঞাপনের বদলে বন্ধুদের স্ট্যাটাস, কমেন্ট ও ভিডিও বেশি দেখা যাবে নিউজ ফিডে।
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নতুন পরিবর্তনের ফলে নন-অ্যাডভারটাইজিং পোস্ট যেমন খবর এবং ভাইরাল ভিডিও নিউজ ফিডে কম দেখা যাবে, তবে টাকার বিনিময়ে দেয়া বিজ্ঞাপন আগের মতোই দেখা যাবে।
জুকারবার্গ আরও লিখেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকে বন্ধু ও পরিবারের পোস্টের চেয়ে বিজ্ঞাপনমূলক পোস্ট বেশি দেখা যায়। এর ফলে ব্যবহারকারীরা কিছুটা বিরক্ত। তাই ব্যবহারকারীদের ফেসবুকের সময়টা উপভোগ্য করতে আমরা নতুন এ পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিয়েছি। আশা করি বন্ধু ও পরিবারের জন্য ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো আরও সুন্দর হবে।
নতুন এ পরিবর্তনের অ্যালগরিদমগুলো বিভ্রান্তিকর সংবাদ এবং ভুল তথ্যের প্রচার ঠেকাতে আরও বেশি কার্যকর বলে জানানো হয়।

Sunday, December 31, 2017

কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞান: শেখ আবদুর রহিম গ্রীন

কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞান: শেখ আবদুর রহিম গ্রীন


কুরআন হচ্ছে শেষ ওহী এবং একটি প্রমাণ, যা শুধু চৌদ্দশত বৎসর আগের আরবদের জন্য নয়, আজকের বিজ্ঞানীদের জন্যও। যারা বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে-যা খুব শীগগিরই একবিংশ শতাব্দী হয়ে যাবে, তাদের জন্য কুরআনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হয়তোবা এটা যে, আধুনিক বিজ্ঞানের অধিকাংশ আবিষ্কার ও কুরআন পরস্পর সঙ্গতিপূর্ণ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আগের ধারণাকৃত বহু বিষয় গত বিশ বৎসরে আবিষ্কৃত হয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন মরিস বুকাইলী, যিনি গভীর অধ্যয়নের ফলস্বরূপ ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’ নামক একটি বই লিখেছেন। এ বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বিষয়ে প্রাপ্ত বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্য তুলনা করেছেন। বিচার-বিশ্লেষণের পরে তাঁর সিদ্ধান্ত হচ্ছে: 
“পূর্ববর্তী দুটি ঐশীবাণী অর্থাৎ তাওরাত ও ইঞ্জিলের পর কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের বাণীসমূহ যে শুধুমাত্র স্ববিরোধিতা থেকেই মুক্ত তা নয়, বাইবেলের মত এতে মানুষের কোন হস্তক্ষেপের প্রমাণ নেই। কেউ যদি নিরপেক্ষভাবে এবং বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর বক্তব্যসমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে চায়, তাহলে দেখতে পাবে যে তা আধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তদুপরি বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট বক্তব্য ও বাণী সেখানে রয়েছে। তারপরও এটা অচিন্তনীয় যে মুহাম্মাদের সময়ের একজন মানুষ এর রচয়িতা হতে পারে।
এতকাল যাবত যে সব আয়াতের বক্তব্য ব্যাখ্যা করা সম্ভব হচ্ছিল না, আধুনিক বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আমাদেরকে সে সবের অর্থ বোঝার ব্যাপারে সাহায্য করেছে। একই বিষয়ে বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্যের তুলনা করলে কিছু মৌলিক পার্থক্য ধরা পড়ে। বাইবেলের বর্ণনা যেখানে বৈজ্ঞানিকভাবে অগ্রহণযোগ্য, সেখানে কুরআনের বর্ণনা আধুনিক বিজ্ঞানের সাহায্যে প্রাপ্ত জ্ঞান ও তথ্যের আলোকে সঙ্গতিপূর্ণ। উদাহরণ হিসাবে সৃষ্টিতত্ত্ব  মহাপ্লাবনের বিষয নেওয়া যেতে পারে। ইহুদীদের মিসর-ত্যাগের ঘটনার বর্ণনায় কুরআন বাইবেলের সম্পূরক। যেমন প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারে দেখা গেছে, মূসার আমলকে চিহ্নিত করা যায় এমন সব নিদর্শন কুরআন ও বাইবেলের বর্ণনার মিল প্রমাণ করছে। এছাড়া অন্য সব বিষয়ে এই দুই গ্রন্থের পার্থক্য বিরাট। যা আসলে এতদিন যাবত মুহাম্মাদ সম্পর্কে চলে আসা এই অভিযোগকেই খণ্ডন করছে যে তিনি কুরআন রচনা করেছেন বাইবেল থেকে নকল করে, কোন প্রমাণ দেওয়া ছাড়াই এসব অভিযোগ করা হতো।
মুহাম্মাদের আমলের জ্ঞানের উৎকর্ষতার আলোকে এটা ধারণাতীত যে কুরআনের বিজ্ঞান সম্পর্কিত বক্তব্য কোন মানুষের করা। সুতরাং এটা স্বীকার করে নেওয়া অত্যন্ত যথাযথ যে কুরআন শুধু অবতীর্ণ কিতাব নয়, বরং এর সঠিকত্বের নিশ্চয়তার জন্য এবং এতে বর্ণিত বৈজ্ঞানিক তথ্যের জন্য একে বিশেষ মর্যাদার স্থান দেওয়া উচিত, কারণ কুরআনের অধ্যয়ন ও পর্যালোচনা একথাই প্রমাণ করে যে এর কোন মানবিক ব্যাখ্যা অসম্ভব।”
আধুনিক বিজ্ঞান দ্বারা সমর্থিত কিছু বক্তব্য
  • ১। ভ্রূণসৃষ্টি ও এর বিকাশ সম্পর্কিত যথাযথ বর্ণনা:নবী মুহাম্মাদের সময়ে এ সম্পর্কে বিরাজমান তত্ত্বের ভিতরে এরিস্টটলের এই ধারণা অন্তর্ভুক্ত ছিলো যে একটি শিশু রক্তের জমাট বাঁধা অবস্থা থেকে সৃষ্ট, যেভাবে পনীর তৈরী হয়। আঠারশ শতাব্দীতে হার্টসিকার দাবী করেন যে তিনি আদি মাইক্রোস্কোপ-এর সাহায্যে স্পার্ম এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে গঠিত মানুষ দেখতে পেয়েছেন। কুরআন এসব কিছুই বলছে না, বরং মানবের ভ্রূণাবস্থার বিকাশের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বর্ণনা দিচ্ছে:
    “আমি তো মানুষকে মাটির উপাদান থেকে সৃষ্টি করেছি, অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দুরূপে এক নিরাপদ আধারে স্থাপন করি, পরে আমি শুক্রবিন্দুকে পরিণত করি জমাট রক্তে, অতঃপর জমাট রক্তকে পরিণত করি পিণ্ডে এবং পিণ্ডকে পরিণত করি অস্থিপিঞ্জরে, অতঃপর অস্থিপিঞ্জরকে মাংস দ্বারা ঢেকে দিই, অবশেষে তাকে রূপ দান করি। সুনিপুণ স্রষ্টা আল্লাহ কত মহান! এরপর তোমরা অবশ্যই মৃত্যুবরণ করবে। অতঃপর কিয়ামতের দিন তোমাদের পুনরুত্থিত করা হবে।” (সূরা আল মু’মিনুন, ২৩, ১২-১৬)

    নবী (সঃ) আরো ব্যাখ্যা করেন যে “নুতফা” পুরুষের শুক্রাণু ও নারীর ডিম্বাণু উভয়টিকেই বোঝায়। “আলাকা” শব্দটির তিনটি অর্থ আছে আরবীতে: (১) আঁকড়ে থাকা বস্তু, (২) জমাট রক্তবিন্দু, (৩) জোঁকের মত বস্তু। তিনটি অর্থই বিকাশমান ভ্রূণের প্রথম ধাপকে সঠিকভাবে বর্ণনা করে। নিষিক্ত ডিম্বাণু এমন হয় যে তা জরায়ূর দেওয়াল আঁকড়ে ধরে রাখে। তারপর আকার ও আচরণের দিক থেকে সেটা জোঁকের সাদৃশ্য অবলম্বন করে। জোঁক এবং ভ্রূণ উভয়েই রক্ত শোষণ করে। এটা জমাট রক্তবিন্দুর মতও হয়ে থাকে। পরবর্তী স্তরে এটা চিবানো-বস্তুর মত হয় দেখতে, এটাও সঠিক। এটাও সত্যি যে পেশী ও মাংসের পূর্বে অস্থি তৈরী হয়। রাসূলের হাদীসে এসেছে:
    “যখন বিয়াল্লিশ দিন পার হয়, আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান যখন সে ভ্রূণকে আকার দান করে, এর কান, চোখ, চামড়া, মাংস এবং হাড় তৈরী করে। তারপর সে জানতে চায়, “হে রব, এটা কি পুরুষ অথবা নারী? এবং তোমাদের প্রভু স্থির করেন যা তিনি চান এবং তখন ফেরেশতারা তা লিখে নেয়।”
    এই যথাযথ তথ্য বর্ণিত দিকগুলির বিকাশের সঠিক সময় জানাচ্ছে এবং ভ্রূণের লিঙ্গ ঠিক বিয়াল্লিশ দিনের পূর্বে সুনিশ্চিত ভাবে জানা সম্ভব নয়। মাত্র কয়েক দশক পূর্বেও শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কারের আগে এটা জানা সম্ভব ছিল না। শীর্ষস্থানীয় ভ্রূণতত্ত্ববিদগণের অন্যতম কিথ মুর, কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের প্রফেসর ও চেয়ারম্যান, কুরআনের এই সমস্ত বক্তব্য ও সহীহ হাদীসের বক্তব্য সম্পর্কে বলেন,
    “উনিশ শতক পর্যন্ত, মানবীয় বিকাশের ধাপগুলি সম্পর্কে কিছুই জানা ছিল না। উনিশ শতকের শেষ দিকে বর্ণমালার প্রতীকের উপর ভিত্তি করে মানব ভ্রূণের বিকাশের বিভিন্ন ধাপ চিহ্নিত করা হয়। বিশ শতকে সংখ্যার সাহায্যে এর ২৩টি ধাপ বর্ণনা করা হয়। এই সংখ্যার সাহায্যে চিহ্নিতকরণ পদ্ধতি অনুসরণ করা সহজ নয় এবং একটি ভালো পদ্ধতি হবে অঙ্গসংস্থান বিদ্যার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা পদ্ধতি। সামপ্রতিককালে কুরআনের অধ্যয়নের ফলে ভ্রূণবিকাশের বিভিন্ন ধাপ চিহ্নিতকরণের আর একটি পদ্ধতি প্রকাশিত হয়েছে যা এর সহজবোধ্য আকৃতির পরিবর্তন ও নড়াচড়ার উপর ভিত্তি করে তৈরী। এখানে যেসব শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, তা আল্লাহ জিবরাইলের মাধ্যমে রাসূল (সঃ) কে জানিয়েছেন এবং তা কুরআনে লিপিবদ্ধ হয়েছে…. এটা আমার কাছে পরিষ্কার যে এসব বক্তব্য নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছ থেকে মুহাম্মাদ (সঃ) এঁর কাছে এসেছে কারণ এই জ্ঞানের প্রায় সবটুকুই অবিষ্কৃত হয়েছে এর বহু শতক পরে। এটা আমার কাছে প্রমাণ করছে যে মুহাম্মাদ নিশ্চয়ই আল্লাহর রাসূল।”
    ফিলাডেলফিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের প্রফেসর ও চেয়ারম্যান এবং ফিলাডেলফিয়ার টমাস জেফারসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্যানিয়েল বাও ইনস্টিটিউটের পরিচালক মার্শাল জনসন বলেন,
    “বিজ্ঞানী হিসাবে আমি সেসব বস্তু নিয়ে কাজ করি যা আমি নির্দিষ্টভাবে দেখতে পারি। আমি ভ্রূণতত্ত্ব এবং ডেভেলপমেন্টাল বায়োলজি বুঝতে পারি। আমি কুরআনে যে শব্দগুলি আমার কাছে অনুবাদ করে দেওয়া হয়েছে তা বুঝতে পারি। আমাকে যদি আমার আজকের জ্ঞান ও বর্ণনার যোগ্যতা সহকারে সেই যুগে স্থানান্তর করা হয়, আমি ব্যাপারগুলি যেভাবে বর্ণনা করা আছে সেভাবে বর্ণনা করতে পারব না। আমি এটা প্রত্যাখ্যানের কোন কারণ দেখি না যে মুহাম্মাদ এই তথ্য অন্য কোথাও থেকে পেয়েছেন, সুতরাং আমি এই ধারণার সাথেও সাংঘর্ষিক কিছু দেখতে পাই না যে তিনি যা বলেছেন তাতে ঐশী হস্তক্ষেপ রয়েছে।”
  • ২। মহাকাশবিজ্ঞান:
    “অবিশ্বাসীরা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম; এবং জীবন্ত সব কিছু পানি থেকে সৃষ্টি করলাম; তবুও কি তারা বিশ্বাস করবে না?” (সূরা আল আম্বিয়া, ২১:৩০)
    এই আয়াতটি বিশ্বের উৎপত্তির সাধারণ তত্ত্ব বর্ণনা করছে, যে সত্য আজ থেকে চল্লিশ বছর আগেও নিউক্লিয়ার পদার্থবিদ্যার সূচনার আগে আবিষ্কৃত হয়নি। এখানে যে পৃথক করার বলা হয়েছে তা বিজ্ঞানীদের কথিত “বিগ-ব্যাং”তত্ত্বের অনুরূপ। তাছাড়া, সমস্ত জীবিত প্রাণী প্রটোপ্লাজম দিয়ে তৈরী যার ৮০-৮৫% ভাগই পানি।
    “অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন, যা ছিল ধূম্রপুঞ্জ বিশেষ। অনন্তর তিনি আকাশ ও পৃথিবীকে বললেন, ‘তোমরা উভয়ে আমার আদেশ পালনের জন্য ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায় প্রস্তুত হও।’ তারা বলল, ‘আমরা তো অনুগত থাকতে পস্তুত আছি।” (সূরা আল ফুসসিলাত, ৪১:১১)
    এখানে ধূম্রপুঞ্জ শব্দটি বিশ্বের আদিম অবস্থার সঠিক বর্ণনা দিচ্ছে, যা ছিল গরম গ্যাসের পিণ্ড যাতে বস্তুকণা দ্রুত ছোটাছুটি করছে, ধোঁয়ার মত। এ থেকে গ্রহ, নক্ষত্র ও পৃথিবী তৈরী হয়।
    “আমি আমার ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমিই একে সমপ্রসারিত করছি।” (সূরা আয যারিয়াত, ৫১:৪৭)
    এটা একটা স্বীকৃত সত্য যে আমরা যে বিশ্বে বাস করছি তা সমপ্রসারণশীল। “আল্লাহই দিন এবং রাত তৈরী করেছেন, এবং চাঁদ ও সূর্য। প্রত্যেকেই নিজ নিজ গতিতে কক্ষপথে সাঁতার কাটছে/ঘুরছে।”
    নিজ গতিতে চলার জন্য যে আরবী শব্দ ব্যবহৃত হয় তা হচ্ছে সাবাহাহ্‌ (এই আয়াতে ইয়াসবিহুনা)। এটা এমন গতি নির্দেশ করছে যা বস্তুর নিজের। যদি এটা পানিতে ঘটত, তাহলে এটা হত সাঁতার কাটা; এটা সেই নড়াচড়া যা একজনের পায়ের মাধ্যমে হয়। মহাশূন্যে নড়াচড়ার সময় এটা হবে নিজের অক্ষের উপর ঘুরে যাওয়া। সূর্য নিজের কক্ষপথে পৃথিবীর চারপাশে নয়, বরং ছায়াপথের কেন্দ্রের চারপাশে ঘোরে, সুতরাং এখানে কোন বৈপরীত্য নেই, কারণ কুরআন সূর্যের কক্ষপথ নির্দিষ্ট করেনি।
    “তুমি কি দেখ না আল্লাহ রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে পরিবর্তন করেন?” (সূরা আল লুকমান, ৩১:২৯) “তিনি রাত্রি দ্বারা দিনকে আচ্ছাদিত করেন এবং রাত্রিকে আচ্ছাদিত করেন দিন দ্বারা।” (সূরা আয যুমার, ৩৯:৫)
    পেঁচানো বা জড়ানো আরবী শব্দ কাওওয়াররার অনুবাদ। এর মূল অর্থ হচ্ছে মাথার চারপাশে পাগড়ী পেঁচিয়ে বাঁধা। অবিরত পেঁচানোর পদ্ধতি-যাতে এক অংশ আরেক অংশের ভেতর ঢুকে যাচ্ছে, কুরআনে এমনভাবে বলা হয়েছে যে মনে হয় সে সময়ে পৃথিবীর গোলাকৃতি হওয়ার ধারণার সাথে মানুষ পরিচিত ছিল, যা স্পষ্টতঃই সত্য নয়।
    “তিনিই সূর্যকে তেজষ্কর ও চন্দ্রকে জ্যোতির্ময় করেছেন এবং তার তিথি নির্দিষ্ট করেছেন…” (সূরা ইউনুস, ১০:৫)
    কুরআনে সূর্যকে “সিরাজ” হিসাবে বলা হয়েছে যার অর্থ হচ্ছে “মশাল” যা নিজের তাপ ও আলো উৎপন্ন করে যেখানে চন্দ্রকে “নূর” বা আলো হিসাবে বলা হয়েছে যার অর্থ অন্য উৎস থেকে নেয়া আলোর আভা।
  • ৩। ভূতত্ত্ব:
    “আমি কি ভূমিকে বিছানা ও পর্বতকে কীলক সদৃশ করিনি?” (সূরা আন নাবা’, ৭৮:৬-৭)“আল্লাহই পৃথিবীতে পর্বতমালা স্থাপন করেছেন যাতে এ তোমাদের নিয়ে ঢলে না পড়ে।” (সূরা আল লুকমান, ৩১:১০)
    সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে যে পর্বতমালার মূল ভূত্বকের ভিতরে চলে গেছে যা সাতটি টেকটোনিক প্লেট দিয়ে গঠিত। এই প্লেটগুলির নড়াচড়াই ভূমিকম্পের কারণ। এটা ধারণা করা হচ্ছে যে এই মূল ও পর্বতের ওজন ভূত্বকের স্থিতিশীলতার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ৪। প্রাণী ও উদ্ভিদ জগত: কুরআনের ষষ্ঠতম পারায় বলা আছে যে মধু সংগ্রহকারী মৌমাছি হচ্ছে স্ত্রী মৌমাছি; যদিও এটা সাধারণ ধারণা যে মৌমাছিরা সৈনিক এবং তারা রাজার অধীন। কুরআনে আরো বলা আছে যে উদ্ভিদের মাঝেও স্ত্রীপুরুষ রয়েছে এবং বায়ুর সাহায্যেও উদ্ভিদের প্রজনন ঘটে থাকে।
    “আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু প্রেরণ করি।” (সূরা আল হিজর, ১৫:২২)
    এগুলি সবই সামপ্রতিককালে আবিষ্কৃত হয়েছে।
  • ৫। পরমাণু বিজ্ঞান: গ্রীক দার্শনিক ডেমোক্রিটাস (৪৬০-৩৬১ খৃ.পূ.) এই তত্ত্বের উদ্‌গাতা যে বস্তু ছোট অবিভাজ্য কণা দিয়ে তৈরী, যার নাম এটম। আধুনিক বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে যে এটম আছে, তবে তা বিভাজ্য। কুরআন বলছে:
    “তিনি অদৃশ্য সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে অণু-পরিমাণ কিছু কিংবা তদপেক্ষা ক্ষুদ্র অথবা বৃহৎ কিছু যাঁর অগোচর নয়।” (সূরা সাবা, ৩৪:৩)
  • ৬। ত্বক বিজ্ঞান:
    “মানুষ কি মনে করে যে আমি তার অস্থিসমূহ একত্রিত করতে পারব না? বস্তুত আমি তার অঙ্গুলির অগ্রভাগ পর্যন্ত পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।” (সূরা আল ক্বিয়ামাহ, ৭৫:৩-৪)
    কোন দুটি আঙ্গুলের ছাপ একরকম নয়। [সংকলক – দুইটি মানুষের আঙ্গুলের ছাপ এক রকম না হওয়ায়, এই বৈশিষ্ট্যকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ভেরিফিকাশন নামে অন্যতম সিকিউরিটি অথেন্টিক্যাশেন মেথড হিসেবে বর্তমানে ব্যবহত হচ্ছে।] এই আয়াতে আমাদের পুনর্জীবিত করার আল্লাহর জ্ঞান ও ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে যা সবচেয়ে একক ও স্বতন্ত্র অঙ্গ পর্যন্ত করা হবে।
    “যারা আমার আয়াতকে অবিশ্বাস করে তাদের আগুনে দগ্ধ করবই। যখনই তাদের চর্ম দগ্ধ হবে তখনই তার স্থলে নতুন চর্ম সৃষ্টি করব, যাতে তারা শাস্তি ভোগ করে। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” (সূরা আন নিসা, ৪:৫৬)
    যেসব স্নায়ুপ্রান্ত বেদনা বোধ করে তা চামড়ায় রয়েছে। যখন চামড়া মারাত্মকভাবে পুড়ে যায়, তখন স্নায়ুপ্রান্ত ধ্বংস হয়ে যায় ও বেদনা আর টের পাওয়া যায় না। জাহান্নামে আল্লাহ পুনরায় চামড়া সৃষ্টি করবেন যাতে তার অধিবাসীরা স্থায়ীভাবে তীব্র ব্যথা অনুভব করে।
    “নিশ্চয়ই যাক্কুম বৃক্ষ হবে পাপীর খাদ্য; গলিত তাম্রের মত তা উদরে ফুটতে থাকবে, ফুটন্ত পানির মত।’ ‘আস্বাদ গ্রহণ কর, তুমি তো ছিলে সম্মানিত, অভিজাত। তোমরা তো এ শাস্তি সম্পর্কে সন্দিহান ছিলে।’ (সূরা আদ দুখান, ৪৪:৪৩-৫০)
    “…এবং যাদের পান করতে দেওয়া হবে ফুটন্ত পানি যা তাদের নাড়িভুড়ি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে।” (সূরা মুহাম্মাদ, ৪৭:১৫)
    অন্ত্রে তাপ বহনকারী ধারক থাকে না। এটা জানা আছে যে, যদি নাড়িভুঁড়ি কেটে যায় তাহলে এর ভিতরের উপাদানসমূহ উচ্চ সংবেদনশীল পেরিটোনিয়া ক্যাভিটিতে চলে যায়, যেখানে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয়। এটা বর্তমানের প্রচলিত জ্ঞান নয়, মুহাম্মাদের সময়ের তো নয়ই। সে যাই হোক, কুরআনের রচয়িতা এসব সত্যের সাথে সুপরিচিত!
  • ৭। পানি চক্র: কুরআনে সঠিকভাবে পানি চক্রের বর্ণনা দেওয়া আছে এবং ভূগর্ভের ঝরণার পানির উৎস হিসাবে বৃষ্টির পানিকে উল্লেখ করা হয়েছে। আমাদের কাছে এটা খুবই স্বাভাবিক প্রতীয়মান হলেও গ্রীক দার্শনিকগণ এটা মনে করতেন না, তাঁরা ভাবতেন মাটির তলার ঝর্ণাধারা তৈরী হত সমুদ্রের পানির ধারা গুহায় জমে গিয়ে, যা বিরাট পাতালের সমুদ্রে গহ্বরের মাধ্যমে সরবরাহ হতো। আসলে অষ্টাদশ শতকের পূর্বে পানি চক্র সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। অথচ কুরআন এদিকে বলছে,
    “তুমি কি দেখনা, আল্লাহ আকাশ থেকে বারিবর্ষণ করেন, অতঃপর ভূমিতে স্রোতরূপে প্রবাহিত করেন?” (সূরা আয যুমার, ৩৯:২১)
    সংক্ষিপ্ত রাখতে গিয়ে আমি শুধু কয়েকটি বক্তব্যের উল্লেখ করেছি এবং বিজ্ঞান বিষয়ক কুরআনের বক্তব্যের ও হাদীসের বর্ণনার সীমাবদ্ধ ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছি। কানাডার ম্যানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন ও ডেন্টিস্ট্রির এনাটমি বিভাগের প্রফেসর ও চেয়ারম্যান টি.ভি.এন পারসাদ বলেছেন,
    “মুহাম্মাদ একজন সাধারণ লোক ছিলেন, তিনি পড়তে জানতেন না, লিখতে পারতেন না, আসলে তিনি নিরক্ষর ছিলেন…আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করছি তা হল যে চৌদ্দশত বছর পূর্বে কিছু নিরক্ষর লোক গভীর কিছু উচ্চারণ করেছিল ও বক্তব্য দিয়েছিল যা বৈজ্ঞানিকভাবে সঠিক। আমি ব্যক্তিগতভাবে বুঝতে পারি না এটা হঠাৎ ঘটে যাওয়া ঘটনা কিভাবে হতে পারে, এতে অসংখ্য অত্যন্ত সঠিক ব্যাপার রয়েছে… আমার মনে কোন সংশয় নেই এই সত্য স্বীকার করতে যে কোন ঐশী প্রেরণা বা ওহী তাঁকে এই বক্তব্যগুলি দিতে নির্দেশ দিয়েছে। আমরা যেন ড. মরিস বুকাইলির কথাগুলি ভুলে না যাই যে এই সত্যগুলো “মানবীয়ভাবে ব্যাখ্যার ব্যাপারে একটি চ্যালেঞ্জ।”
    এবং প্রফেসর পারসাদ এর বিবৃতি যে এটা হঠাৎ ঘটে যেতে পারে না, এখানে অসংখ্য সঠিক তথ্য রয়েছে! মুহাম্মাদের জন্য অনুমান করা এবং প্রতিটি সঠিক হওয়ার সম্ভাব্যতা আসলেই বিস্ময়কর। এ সমস্ত বিজ্ঞানীরা, যাঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুপরিচিত, সেই আরবদের মত যারা তাদের ভাষা পাণ্ডিত্য সহকারে আয়ত্ব করেছিল মুহাম্মাদের সময়ে, স্পষ্ট প্রমাণ চিনতে পারেন এবং কুরআনের প্রকৃতির অলৌকিকত্ব অনুধাবন করতে পারেন। “আমরা তাদেরকে আমাদের নিদর্শন দেখাবো দূর দিগন্তে এবং তাদের মধ্যে যতক্ষণ না তারা জানতে পারে যে এটাই সত্য।”

কুরআন বাহ্যিক বাস্তবতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং আভ্যন্তরীণের সাথেও সঙ্গতিপূর্ণ। অসঙ্গতি ও বৈপরীত্য রয়েছে আসলে মানুষের কাজের প্রকৃতিতে, তা তারা বিজ্ঞানী, দার্শনিক, সাধু অথবা সূফী যাই হোক না কেন। এটা ঐশী ওহীর জন্য সত্য হতে পারে না, যেমন কুরআন বলছে, “তারা কি সতর্কতার সাথে কুরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করে না, যদি এটা আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছ থেকে হতো, তারা এতে বহু অসামঞ্জস্য খুঁজে পেতো।

Saturday, December 30, 2017

অ্যাপলের আইফোন প্রতি লাভ সাড়ে ১২ হাজার টাকা

অ্যাপলের আইফোন প্রতি লাভ সাড়ে ১২ হাজার টাকা

মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে তাদের আইফোন প্রতি ১৫১ ডলার বা সাড়ে ১২ হাজার টাকা লাভ করেছে। 

সম্প্রতি মার্কেট মনিটর প্রোগ্রাম ফর কোয়ার্টার ৩ রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে রিসার্চ ফার্ম কাউন্টারপয়েন্ট। আর লাভের দিক দিয়ে অ্যাপলের পরেই রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং। প্রতি ফোনে স্যামসাং লাভ করেছে ৩১ ডলার। 
তবে স্যামসাংয়ের চেয়ে অ্যাপলের প্রতি ফোনে আয়ের পরিমাণ পাঁচ গুণ বেশি এবং চাইনিজ ব্র্যান্ডগুলোর চেয়ে যা ১৪ গুণ বেশি। চাইনিজ ব্র্যান্ড হুয়াওয়ে, অপ্পো ও ভিভো ফোন প্রতি লাভ করেছে যথাক্রমে ১৫, ১৪ ও ১৩ ডলার।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পুরো বিশ্বজুড়ে মোবাইল হ্যান্ডসেটে লাভের পরিমাণ ১৩ শতাংশ বেড়েছে। স্যামসাং ও চাইনিজ ব্র্যান্ডগুলোর দাপটই এর প্রধান কারণ।তৃতীয় প্রান্তিকে নোট ৮ ও এস৮ সিরিজের কল্যাণে স্যামসাংয়ের লাভ হয় ২৬ শতাংশ।

অন্যদিকে, হুয়াওয়ের লাভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭ শতাংশে। অনেকে ধরনের প্রাইস রেঞ্জের ফোন আনায় তাদের বিক্রি বেড়েছে।
কম দামে ব্যাটারি পাল্টে দেবে 'অ্যাপল'

কম দামে ব্যাটারি পাল্টে দেবে 'অ্যাপল'

আইফোনের পুরানো মডেলগুলো ধীরে কাজ করছে। ব্যাটারিও অনেক স্লো, চার্জআপ হতে অনেক সময় নিচ্ছে। এমনই বহুবিধ অভিযোগ শোনা যাচ্ছিল আইফোনের নির্মাতা সংস্থা অ্যাপলের বিরুদ্ধে। এবার সরাসরি গোটা বিষয়টি তুলে ধরল বছর সতেরোর এক কিশোর। শুধু তাই নয়, সমস্যার পাশাপাশি, সমাধান সূত্রও জানালো সে।

টিলার বার্নি নামে সেই কিশোর জানিয়েছে, অনেক দিন ধরেই তার সাধের আইফোন ৬-এর সিস্টেম ‘স্লো’ হয়ে আসছিল। তারপর সে আবিষ্কার করে, ফোনের লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির কারণেই এই দুর্গতি। ব্যাটারি পরিবর্তন করার পরই সমস্যা মিটে যায়।
টিলারের পোস্ট ভাইরাল হয়ওয়ার পর তা নজরে আসে অ্যাপল কর্তৃপক্ষেরও। গত বৃহস্পতিবার, অ্যাপলের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘‘আমরা বুঝতে পারছি গ্রাহকেরা কিছু সমস্যার মধ্যে পড়েছেন। এই অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য আমরা দুঃখিত। গ্রাহকদের সবচেয়ে ভাল এবং সেরা পরিষেবা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। সমস্যার দ্রুত এবং সন্তোষজনক সমাধানের চেষ্টা করব।’’ 
সেই সঙ্গে কম দামে ব্যাটারি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করে অ্যাপল। সাধারণত আইফোনের পুরনো ব্যাটারির বদলে নতুন ব্যাটারি কিনতে দাম পড়ে ৭৯ মার্কিন ডলার বা টাকায় প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। সেখানে এখন ৫০ মার্কিন ডলার বা প্রায় তিন হাজার টাকায় ব্যাটারি পরিবর্তন করা সম্ভব হবে।

উল্লেখ্য আইফোনের পুরানো মডেলগুলি ‘স্লো’ হয়ে যাওয়ার কারণে মামলার মুখেও পড়তে হয়েছে অ্যাপলকে। বাজারে নতুন মডেলর দর বাড়াতে ইচ্ছাকৃত ভাবে পুরনো মডেল ‘স্লো ডাউন’ করে দেওয়া হচ্ছে এমন অভিযোগও ওঠে। তবে সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে অ্যাপল।
এবার যুদ্ধে নামবে রণসজ্জায় সজ্জিত রোবট

এবার যুদ্ধে নামবে রণসজ্জায় সজ্জিত রোবট

বিশ্বকে অবাক করে প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে চীন। এর প্রভাব পড়েছে সামরিক বাহিনীতেও। আর তারই জের ধরে এবার দেশটির হয়ে সীমান্ত প্রহরা কিংবা শক্রুপক্ষের সঙ্গে সম্মুখ লড়াইয়ে থাকবে রোবট। যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য এমনই অত্যাধুনিক তিনটি রোবট প্রকাশ্যে আনল চীন।

অত্যাধুনিক এই রোবটগুলো বেইজিংয়ে চলা রোবট সামিটে প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে রোবট প্রস্তুতকারী সংস্থার দাবি, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেই হোক কিংবা শত্রুপক্ষ দমনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেবে এই রোবটগুলো।
সংস্থাটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, যুদ্ধের ফ্রন্ট লাইনে এই রোবটগুলো যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গে রাইফেল এবং গ্রেনেড লঞ্চার পৌঁছে দিতে সক্ষম। এছাড়াও, এ সব রোবট যুদ্ধক্ষেত্রে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে কাজ করতে পারবে। এ সব রোবটের একটিকে নজরদারির কাজে নিয়োগ করা যাবে। এটি বিষাক্ত গ্যাস, ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান বা বিস্ফোরক শনাক্ত করতে পারবে।
এ ছাড়া, নজরদারি চালিয়ে পাওয়া এ সব তথ্য ফ্রন্ট লাইনের সেনাদেরকেও জানিয়ে দিতে পারবে এই রোবটগুলো। নজরদারি চালানোর সময় কোনো ভুল হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য পাঠানো হবে অর্ডন্যান্স ডিসপোজাল বা ইওডি নামের রোবটকে। ইওডি’র ওজন ১২ কেজি এবং ব্যাকপ্যাক বহন করতে পারে এটি।
এটিকে তৈরি করা হয়েছে কোনো সেনা যখন একক অভিযান বা সোলো মিশনে যাবে তখন তাকে সহায়তার জন্য। পরিস্থিতি যদি বিপদজনক দিকে মোড় নেয়, তাহলে হামলার কাজে ব্যবহৃত রোবট বা অ্যাটাক রোবটটিকে  নামানো হবে। হালকা অস্ত্র, রাইফেল এবং গ্রেনেড সজ্জিত এ রোবট বিপজ্জনক পরিস্থিতি সামাল দেবে। দূরবীন দিয়ে এ রোবট পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবে এবং দূর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করতে পারবে। 
এই তিন রোবটের দাম পড়বে প্রায় (২,৩৫,৬০০ ডলার) দুই লক্ষ্য ৩৫ হাজার ডলার।

বিডি প্রতিদিন
গোপন প্রজেক্টে আকাশে 5G ড্রোন ওড়াবে গুগল!

গোপন প্রজেক্টে আকাশে 5G ড্রোন ওড়াবে গুগল!

বিশ্বের অনেক জায়গাতেই 4G-র গণ্ডী ছাড়িয়ে 5G পরিষেবা শুরু হয়ে গেছে। তবে শোনা যাচ্ছে এবার 5G নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল। 5G ইন্টারনেটবাহী ড্রোনও ওড়ানো হবে বলে জানা গেছে। নিউ মেক্সিকোতে গোপনে সেই প্রজেক্টের কাজ চলছে। এই প্রজেক্টের কোড নেম স্কাইবেন্ডার। গুগলের প্রজেক্ট ম্যানেজার ও স্পেশক্রাফট আমেরিকার মধ্যে এ নিয়ে চুক্তিও হয়েছে।
 স্কাইবেন্ডার হল গুগলের অ্যাকসেস টিমের একটি প্রজেক্ট। এর মধ্যে রয়েছে গুগলের প্রজেক্ট লুনও। ধারনা করা হচ্ছে হাই স্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী সৌরশক্তিচালিত কয়েক হাজার ড্রোন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ওড়ানো হবে। বর্তমান 4G -র থেকে ৪০ গুন বেশি স্পিড থাকবে সেই ড্রোনে।

এছাড়া সাপোর্টিভ এয়ারক্রাফট তৈরি করেও পরীক্ষা চালাচ্ছে গুগল। জানা গেছে, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে ভেসে বেড়ানো ড্রোন থেকে ইন্টারনেট দেওয়ার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আর স্কাইবেন্ডারের কথা এখনও অফিসিয়ালি জানায়নি সংস্থা। তবে যদি স্কাইবেন্ডার সত্যিই সম্ভব হয় তাহলে ওয়্যারলেস 5G পরিষেবা আর স্বপ্ন থাকবে না বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিডি প্রতিদিন

Friday, December 29, 2017

সিম হারাবে মোবাইল নষ্ট হবে কিন্তু জমাকরা নাম্বার/ফোনবুক ঠিক থাকবে, Contacts + Pro  আপসটি ফ্রী ডাউনলোড করে নিন

সিম হারাবে মোবাইল নষ্ট হবে কিন্তু জমাকরা নাম্বার/ফোনবুক ঠিক থাকবে, Contacts + Pro আপসটি ফ্রী ডাউনলোড করে নিন



সিম হারাবে মোবাইল নষ্ট হবে কিন্তু জমাকরা নাম্বার/ফোনবুক ঠিক থাকবে, Contacts + Pro  আপসটি ফ্রী ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড পেজ ঃ Contacts + Pro v5.67.1 (Plus) [Latest] Free

Thursday, December 28, 2017

মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ফেসবুকে ফটো ফ্রেম তৈরি করে! ফেসবুকে সাবমিট করবেন?

মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ফেসবুকে ফটো ফ্রেম তৈরি করে! ফেসবুকে সাবমিট করবেন?



ইন্টারনেটের ভার্সুয়াল জগতের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় সোসায়াল সাইট হলো ফেসবুক। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশীরভাগ ব্যবহারকারীই সোসায়াল সাইট ব্যবহার করেন। আর সোসায়াল সাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ফেসবুক। ফেসবুকের ব্যবহারকারীই সবচেয়ে বেশী। তাই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ তাদের ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে দিন-দিন নিত্যনতুন অনেক সুবিধা/অপশন যোগ করতেছে। তার মধ্যে একটি অপশন হলো ফটো ফ্রেম। এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের তৈরি করা ফ্রেম ফেসবুকে সাবমিট করতে পারবেন। যা অন্যান্য ফেসবুক ব্যবহারকারীরাও আপনার ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবে। আশা করি এই ফটো ফ্রেম অপশনটি সম্পর্কে সবারই জানা। আর আমি আপনাদেরকে মোবাইলের মাধ্যমে সরাসরি কিভাবে ফেসবুকে সাবমিট করবেন তা দেখাবো। তো কিভাবে আপনার তৈরি করা ফটো ফ্রেমটি ফেসবুকে সাবমিট করবেন তা বিস্তারিতভাবে স্ক্রিনশট আকারে নিচে তুলে ধরা হলো।

ফটো ফ্রেম সম্পর্কে বলে নেই :
ফেসবুকে সাবমিট করতে যাওয়ার আগে আপনাকে একটি ফটো ফ্রেম তৈরি করে নিতে হবে। আপনার মোবাইলের যেকোনো ফটো ইডিটর সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্রেম তৈরি করতে পারেন। যেমন : Picsart, PS Touch, Aviary, etc. ফটো ফ্রেমটির সাইজ হতে হবে ৪০০✕৪০০ পিক্সেল। ফটো ফ্রেমটি হতে হবে PNG ফরমেটের। এবং ফটো ফ্রেমটি হতে হবে Water Art বিশিষ্ট। তো যদি ঠিকঠাকমত সব করতে পারেন। তাহলে তো ভালোই। আর না পারলেও বলবেন, এটা নিয়া একটা পোস্ট করার চেষ্টা করব।
.
কাজের বিবরণ :
প্রথমত আপনার মোবাইলে Puffin ব্রাউজারটা থাকতে হবে। না থাকলে এই লিঙ্কে ক্লিক করে Download now Puffin Browser ডাউনলোড করে নিন। তারপর সফটওয়্যারটি অপেন করে এই লিঙ্কটি https://www.facebook.com/fbcameraeffects/home/ কপি করে নিয়ে সফটওয়্যারটির সার্চবারে পেস্ট করে সার্চ করুন। এইবার সহজে বুঝতে নিচের স্ক্রিনশটগুলো ফলো করুন।

ব্রাউজার সফটওয়্যারটির অপশনে ক্লিক করে স্ক্রিনশটের মত Mouse অপশনটি অন করে দিন।

তারপর Create Frame ক্লিক করুন।




তারপর Get Stared ক্লিক করুন।

তারপর Upload Art ক্লিক করুন। তারপর Choose From Local তে ক্লিক করে গ্যালারি থেকে আপনার তৈরি করা ফ্রেমটি সিলেক্ট করুন। এইবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন ফ্রেমটি আপলোড হবে। এইবার হলো আসল কাজ। এখনি মাউসের ব্যবহারটা লাগবে। এতোক্ষণ টাচ করে কাজ করেছেন এইবার আর টাচে কাজ হবেনা। এইবার মাউস দিয়ে করতে হবে।

স্ক্রিনশটে দেখুন মাউসের কার্সারটি আমি যেখানে নিয়েছি ওখানে কার্সারটি নিয়ে লাল স্কয়ার চিহ্নটির এখানে ক্লিক করে ধরে রাখুন। চাপ কিন্তু চাড়বেন না। এইবার চাপ দিয়ে ধরে নিচের দিকে টেনে ব্যাকগ্রাউন্ডের নিচের পরিমাণ মত টেনে দিন। না বুঝলে নিচের স্ক্রিনশটটি ফলো করুন।

স্ক্রিনশটে দেখুন আমি আমার তৈরি করা ফটো ফ্রেমটিকে কি সুন্দর ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে মিলিয়ে দিয়েছি। ফটো ফ্রেমটি পুরো মিলানো হলে লাল চিহ্নের এই Next বাটনে ক্লিক করুন।




তারপর প্রথম বক্সে আপনার ফ্রেমটির নাম দিন। দ্বিতীয় অপশনে Effect by দেখুন ডিফল্টভাবে Owner Profile দেওয়া আছে। আপনার যদি কোনো পেইজ থাকে তাহলে আরো কিছু অপশন থাকবে। অর্থাৎ সেগুলো হবে আপনার পেইজগুলোর নাম। তো আপনি যদি আপনার যেকোনো পেইজের জন্য ফ্রেমটি দিতে চান। তাহলে এখান থেকে ঐ পেইজটির নামের উপর ক্লিক করুন। যেমন আমার একটি পেইজের জন্য ফ্রেমটি দিতে চাই। তাই একটি পেইজের নাম সিলেক্ট করলাম। না বুঝলে নিচের স্ক্রিনশটটি ফলো করুন।

এখানে আমি আমার “Chandpur Gov College” পেইজের জন্য ফ্রেমটি দিবো। তাই ঐ পেইজটির নাম সিলেক্ট করে দিয়েছি। তারপর নিচের বক্সে হলো কিওয়ার্ড। এখানে আপনার ফ্রেমটি সম্পর্কে কিওয়ার্ড লিখুন। তারপর Next বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর Submit বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর OK বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর Done বাটনে ক্লিক করুন।




এইবার দেখুন ফ্রেমটি রিভিউ অবস্থায় আছে। এইভাবে দুই কিংবা তিনদিন থাকবে। তারপর ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আপনার ফ্রেমটি মানসম্মত হলে অর্থাৎ তাদের নিয়ম মোতাবেক ফ্রেমটি তৈরি করে থাকলে ফ্রেমটি অ্যাপ্রোভ করবে। তারপরে সবাই ফ্রেমটি ব্যবহার করতে পারবে।
আপনি খুব সহজে আপনার ফেসবুক Profile Name Hide করুন

আপনি খুব সহজে আপনার ফেসবুক Profile Name Hide করুন



1) প্রথমে Mozilla Firefox ওপেন করুন।
2) তারপর Tools এ click করুন এবং পর্যায়ক্রমে select >> Options >> Advanced >> Settings….
3) এখন Manual proxy Configuration এ click করুন এবং HTTP Proxy select করুন
4) HTTP Proxy → 118.98.35.251 port → 8080। এখন ok বাটনে click করে এটি save করুন।
5) এখন আপনার Facebook account ওপেন করুন Account Setting এ যান
6) এবার নিচে নেমে language কে English (US) to Bahasa Indonesia তে পরিবর্তন করে নিন
7) k ﱞﱞﱞ k ← এটি কপি করে আপনার ইউজারনেমে পেস্ট করুন।
8) এখন K এবং K বর্ন দুটি ডিলিট করুন এবং আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে নাম save করুন। আপনার নাম অদৃশ্য হয়ে গেছে icon biggrin আপনার ফেসবুক একাউন্টের profile name হাইড করুন খুব সহজেই :-) ইনজয় icon biggrin আপনার ফেসবুক একাউন্টের profile name হাইড করুন খুব সহজেই ৷৷

সবাই ভালো থাকবেন।
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা



"সৌন্দর্যটি দর্শকদের চোখে দেখা যায়", এর অর্থ হচ্ছে আমরা মানবজাতির সৌন্দর্যের ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা পেয়েছি। একজন ব্যক্তির কাছে কি সুন্দর হতে পারে অন্য কারো কাছে অনুবাদ করা যাবে না। যাইহোক, আমাদের সমাজ ও মিডিয়ার মাধ্যমে কিছু জিনিসকে সুন্দর করে দেখানো হয়েছে যেমন মানুষের শরীর এবং প্রকৃতির উপাদানগুলি। কিন্তু আজ, বিশ্বের হর্স এবং ঘিরে, এটি আমাদের নিজের বাড়ির পিছনের দিকের উঠোন মধ্যে extraordinarily সুন্দর অধিকার যে কিছু মিস্ সহজ হতে পারে। সুতরাং এই ক্ষেত্রে, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলির কিছু ট্র্যাক করা এবং একটি ঐক্যমতে আসা খুব সহজ। ইন্টারনেটে কি সবাই একমত হবে? অবশ্যই না, কিন্তু ব্যক্তিগত মতামত থাকা সত্ত্বেও এটি সুন্দর জায়গাটির নান্দনিক পরিবর্তন করে না। একটি অবস্থান সুন্দর করতে বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা (যে সব কোর্স বিষয়ী হয়) আছে এটি এমন একটি উদ্ভাবন হতে পারে যেটি সেখানে স্থান পেয়েছে, অথবা এটি একটি প্রকৃতির হিসাবে মাতার প্রকৃতির ফল হতে পারে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কৃত্রিম সৌন্দর্য চেয়ে বেশি বিবেচনা করা হয়, এটি একটি ভিন্ন স্বভাব এবং উপাদান আছে ইন্টারনেট আপনার মৃত্যুর আগে দেখা উচিত যে সুন্দর জায়গা তালিকা নিবেদিত হয়েছে, অথবা আপনি স্থায়ীভাবে বসবাস করার আগে এবং আপনার ভ্রমণ ব্যাপকভাবে হ্রাস। এমন মানুষও রয়েছে যারা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলির জন্য অনুসন্ধান করে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছে এবং এই অবস্থানগুলি অনুসন্ধান ও ফটোগ্রাফির মাধ্যমে ক্যারিয়ার তৈরি করেছে। যদিও আমরা মনে করতে পারি যে আমরা এই গ্রহের সবকিছু আবিষ্কার করেছি, তবে এটা মনে করা উচিৎ হবে যে আমরা প্রত্যেকটি চমত্কার অবস্থানের অবস্থান করেছি। সুতরাং, এই ভিডিওতে তালিকা খুব ভাল এক বা দুই বছর হতে পারে! কি উপাখ্যান যে কিছু লোক ঐতিহাসিক অবস্থানগুলির সবচেয়ে সুন্দর হতে বিবেচনা করতে পারে, অন্যরা মনে করতে পারে যে অবস্থানের উপর জরিমানা করা হয়, অর্থের অপচয়, অথবা ভ্রমণের মূল্য নয়। এই অবস্থানগুলির বিভিন্ন প্রত্যাশা আছে যা একটি দর্শন আগে দীর্ঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষ তাদের আত্মার পরিবর্তে পরিবর্তিত হতে চায়, তাদের সৌন্দর্যের ভয়ে দাঁড়িয়ে থাকা, অবস্থানের আকার জীবনের চেয়ে বড় এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রত্যাশাগুলির মধ্যে। কখনও কখনও, এটি শুধু "হতে" ভাল এবং এটি কি জন্য অবস্থান প্রশংসা, এবং শুধু আমাদের নিজস্ব আধ্যাত্মিক চাহিদা সন্তুষ্ট প্রত্যাশা বা মান আরোপ না। আপনি আশ্চর্যের মধ্যে দাঁড়াতে চান বা ঈশ্বরকে প্রথমবারের মতো দেখতে পারেন, কেউ আশা করতে পারেন যে, একজন ব্যক্তিকে সুন্দর এবং বিখ্যাত স্থান সাক্ষী করা একজনের জীবনকে পরিবর্তন করার জন্য যথেষ্ট অভিজ্ঞতা। দুঃখজনক বিষয় হল এই জায়গাগুলি দেখার জন্য সারা পৃথিবীর ভ্রমণের জন্য প্রত্যেকেরই জীবন বা বাজেট থাকবে না, তবে মিডিয়া এবং ফটোগ্রাফির জন্য ধন্যবাদ, দূর থেকে একটি অবস্থানের সৌন্দর্যকে প্রশংসা করতে এবং প্রশংসা করতে পারে। মানুষের তৈরি পরিবেশগত অবস্থান থেকে, এই ভিডিওটি বিশ্বের দশটি সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলির মধ্যে রয়েছে। আপনি যদি মতানৈক্য করেন, অথবা আপনার সাথে ভাগ করার জন্য আরো অনেকগুলি টানাপোড়েন আছে, অনুগ্রহ করে মন্তব্যগুলিতে আমাদের জানান।
তরল ব্যবহার করে ১০টি আশ্চর্যজনক বিজ্ঞান ট্রিকস

তরল ব্যবহার করে ১০টি আশ্চর্যজনক বিজ্ঞান ট্রিকস



ভিডিওতে ট্রিকস জন্য বিস্তারিত তথ্য:

1. ধীর গতির বল: আপনি একটি পুরু তরল প্রয়োজন, বিশেষ করে মধু, একটি ভারী বল, এবং একটি গোলাকার আকৃতির ধারক। গোলকটির নিম্ন অর্ধে ভারী বল রাখুন অর্ধেকের বেশি একটু মধু সঙ্গে ধারক নীচের অর্ধ ভরাট যদি আপনি খুব কম বা খুব বেশি ব্যবহার করেন, এটি বলের গতিকে প্রভাবিত করবে।

2. জল আগুন স্টার্টার। ক্রেডিট এই কিংবদন্তী রাজা যায় এই ধারণা জন্য। তার চ্যানেল চেক আউট নিশ্চিত করুন। তিনি কিভাবে আশ্চর্যজনক নির্বাচন একটি বিশাল নির্বাচন আছে। আপনাকে একটি বক্রকৃত এলাকা দিয়ে একটি প্লাস্টিক বা কাচের পাত্রে প্রয়োজন। পাম বোতল মহান কাজ বোতলটি জল দিয়ে পূরণ করুন। অর্ধেক কাগজ দুইটি শীট ভাঁজ, দুবার। শীটগুলির একটিতে একটি কালো চিহ্ন মুদ্রণ করুন বা স্ক্রুল করুন। কাগজে কালো অংশের উপর আলোকপাত করে, সূর্যের দিনে কাগজটির কাছে বোতলটি রাখা হয়। একবার ধোঁয়া শুরু হয়ে গেলে এবং একটি গর্ত তৈরি শুরু হয়ে গেলে, ধূমপান টুকরা চারপাশে অন্য পত্রকের কাগজটি মোড়ানো হবে। স্পার্ক থেকে অক্সিজেন খেতে বায়ু মাধ্যমে কাগজপত্র ওয়েভ। কাগজটি আগুনে ধরা না হওয়া পর্যন্ত এটি চালিয়ে যান।

3. নো লিক জাদু ব্যাগ: আপনার প্রয়োজন একটি জিপ বালি, পেনসিল এবং জল। প্রায় শীর্ষে ব্যাগটি পূরণ করুন। এটা বন্ধ জিপ, এবং ব্যাগ মাধ্যমে পেন্সিল sticking শুরু। কখনও কখনও কয়েক ড্রপ আউট ফুটা হবে, কিন্তু সামগ্রিক, এটি একটি সহজ এখনো চিত্তাকর্ষক কৌতুক

4. তরল স্ট্যাকিং: আপনি একটি দীর্ঘ কাচ বা বোতল প্রয়োজন হবে। ডিশ সাবান, উদ্ভিজ্জ তেল, গাঢ় ভুট্টা শারাপোভা, অ্যালকোহল, জল এবং খাদ্য রঙ পরিমাপ। প্রথমে গাঢ় বাদাম সিরাপ যোগ করুন, তারপর সাবান সাবান দিন, তারপর জল খাবার রং যোগ করুন এবং এটি বোতল সঙ্গে ঢেকে রাখুন, তারপর উদ্ভিজ্জ তেল (বোতল উল্টানো) যোগ করুন, এবং পরিশেষে অ্যালকোহল খাদ্য রং যোগ করুন এবং সঙ্গে এটি ঢালা বোতল ঝুলানো

5. অদৃশ্য বোতল: আপনি গ্লিসারিন, একটি গ্লাস এবং কাচের মধ্যে মাপসই করা হবে যে একটি বোতল প্রয়োজন। গ্লাসিনিন দিয়ে কাচের এবং বোতল দুটো পূরণ করুন এবং কাচের বোতলটি রাখুন। মনে হচ্ছে বোতল অদৃশ্য হয়ে যায়।

6. নৃত্য তরল: স্পিকার রক্ষা করার জন্য আপনাকে একটি চালিত স্পিকার, একটি টোন জেনারেটর (অনলাইনে পাওয়া যেতে পারে), ভুট্টা স্টারবার, জল এবং প্লাস্টিকের প্রয়োজন। একটি বাটি এবং 1/4 কাপ জল মধ্যে ভুট্টা স্টাবার 1/2 কাপ ঢালা। মেশান। স্পিকার মধ্যে তরল ঢালা এবং একটি 60Hz স্বন জেনারেট।

7. যাদু জল বাধা: আপনি একই চশমা 2 প্রয়োজন। গরম জল, ঠান্ডা জল, খাদ্য রঙ এবং প্লাস্টিক বা কার্ডবোর্ড একটি পাতলা টুকরা। 1 গ্লাস গরম জল ঢালা, অন্য কাচ মধ্যে ঠান্ডা, খাদ্য রং যোগ করুন, তারপর গরম জল কাচের উপরে প্লাস্টিক স্থাপন। গ্লাসটি উল্টে ফেলুন, ঠান্ডা পানি গ্লাসের উপরে রাখুন, তারপর সাবধানে প্লাস্টিকটি সরিয়ে দিন। ঠান্ডা পানি দিয়ে গরম পানি কম ঘন হয়, তাই এটি ঠান্ডা পানি উপরে "floats"।

8. Leidenfrost প্রভাব: আপনি একটি প্যান, জল এবং একটি চুলা প্রয়োজন। প্রায় 4 মিনিটের জন্য তাপ গরম করুন তারপর পানি যোগ করুন। এই পরীক্ষা আপনার pans দাগ পারেন

9. বিপরীত বিপর্যয়: একটি গ্লাস পিছনে সব ধরণের ছবি বা শব্দ যোগ করুন, তারপর আপনি কাচের মধ্যে পানি যোগ করার সময় এটি বিপরীত হিসাবে দেখুন।

10. তরল বিপরীত: আপনি 1 বড় কাচ, 1 ছোট কাচ, 3 মিশ্রণ চশমা, ভুট্টা সিরাপ, pipettes, খাদ্য রঙ, এবং ক্লিপ প্রয়োজন। প্রথমে 2 বড় চশমা মধ্যে ভুট্টা সিরক ঢালা। বড় গ্লাস ভিতরে ছোট কাচের ভিতরে রাখুন। বড় গ্লাস পার্শ্ব পাশ থেকে চলন্ত ছোট কাচ প্রতিরোধ ক্লিপ সংযুক্ত করুন। 3 মিশ্রণ চশমা মধ্যে ভুট্টা সিরক একটি ছোট পরিমাণে পাতন খাদ্য রং যোগ করুন এবং জোলাপ। একটি পৃথক রং সঙ্গে প্রতিটি pipette পূরণ করুন, তারপর আপনার বড় কাচের রঙিন ভুট্টা সিরাপ যোগ করুন। ছোট গ্লাস সাবধানে চালু করুন এবং রং মিশ্রন দেখুন। এটা আবার চালু করুন এবং তাদের unmix দেখুন।

দেখার জন্য ধন্যবাদ!